Makbul Hasan Nahid
আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা বান্দাদেরকে শিক্ষার উদ্দেশ্যে নাজিল করেছেন মহাগ্রন্থ আল-কুরআন। যার প্রথম শব্দটিই ছিল ”ইকরা” তথা ”পড়”। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা মানুষের শিক্ষা-দিক্ষার জন্য পড়া-লেখাকেই অন্যতম মাধ্যম হিসাবে সাব্যস্থ করেছেন। জ্ঞান অর্জনে পড়ালেখার কোন বিকল্প নেই। ইতিহাস ও তাই বলে। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত, সমৃদ্ধ। জাতি, ধর্ম-বর্ণ, রাষ্ট্র নির্বিশেষে সর্বক্ষেত্রেই শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। পৃথিবী যতই আধুনিকতা ও উৎকর্ষতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে শিক্ষার গুরুত্ব ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ. আমাদের বাংলাদেশেও পিছিয়ে নেই। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও শিক্ষার আলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত হচ্ছে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। তবে আমরা যেহেতু মুসলিম তাই শুধু জাগতিক শিক্ষার উৎকর্ষতাই আমাদের জন্য যথেষ্ট নয়। বরং জাগতিক শিক্ষা থাকুক বা না থাকুক, দ্বীনি শিক্ষা থাকতেই হবে। কারণ আল্লাহর কাছে শেষ বিচারের দিন পরিপূর্ণ মুসলিম হিসেবেই উপস্থিত হতে হবে। সুতরাং শিক্ষার ক্ষেত্রে দ্বীনি শিক্ষার অংশগ্রহণ অত্যাবশ্যকীয়। শিক্ষার শুরুটাই হয় শিশু বয়স থেকে। আমাদের দেশে শিশু শিক্ষার জন্য পাড়া-মহল্লায়, অলিতে-গলিতে, বিভিন্ন মুখরোচক স্লোগান সম্বলিত অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চোখে পড়ে। তবে ইসলামী ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা একেবারেই অপ্রতুল। অথচ মুসলিম হিসেবে আমাদের এমন প্রতিষ্ঠানেরই বেশি প্রয়োজন ছিল। ’আফরা একাডেমি’ স্কুল ও মাদ্রাসা তথা ইসলামী ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বিত সিলেবাসের একটি আধুনিক, রুচিসম্মত, শিশুবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্কুল এর সাথে মাদ্রাসা শিক্ষাকে আমরা এতো সুন্দরভাবে সমন্বয় করেছি যে, আমাদের এ সিলেবাস থেকে কোন শিক্ষার্থী যদি ৫ম শ্রেণি পাস করে তাহলে সে যেমনিভাবে স্কুলের ৫ম শ্রেণি পাস করবে তেমনি মাদ্রাসারও ৫ম শ্রেণি পাস করবে। এবং সেই সাথে পবিত্র কালামে পাকের হিফজও হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। সম্মানিত অভিভাবকদের আন্তরিক সহযোগিতা এবং দোয়া পেলে আমরা আমাদের এই প্রচেষ্টা আরো ভালোভাবে চালিয়ে নিতে পারবো বলে আশা করি। আল্লাহ, আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাকে কবুল করে নিন। আমিন।
Makbul Hasan
আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা বান্দাদেরকে শিক্ষার উদ্দেশ্যে নাজিল করেছেন মহাগ্রন্থ আল-কুরআন। যার প্রথম শব্দটিই ছিল ”ইকরা” তথা ”পড়”। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা মানুষের শিক্ষা-দিক্ষার জন্য পড়া-লেখাকেই অন্যতম মাধ্যম হিসাবে সাব্যস্থ করেছেন। জ্ঞান অর্জনে পড়ালেখার কোন বিকল্প নেই। ইতিহাস ও তাই বলে। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত, সমৃদ্ধ। জাতি, ধর্ম-বর্ণ, রাষ্ট্র নির্বিশেষে সর্বক্ষেত্রেই শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। পৃথিবী যতই আধুনিকতা ও উৎকর্ষতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে শিক্ষার গুরুত্ব ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ. আমাদের বাংলাদেশেও পিছিয়ে নেই। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও শিক্ষার আলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত হচ্ছে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ। তবে আমরা যেহেতু মুসলিম তাই শুধু জাগতিক শিক্ষার উৎকর্ষতাই আমাদের জন্য যথেষ্ট নয়। বরং জাগতিক শিক্ষা থাকুক বা না থাকুক, দ্বীনি শিক্ষা থাকতেই হবে। কারণ আল্লাহর কাছে শেষ বিচারের দিন পরিপূর্ণ মুসলিম হিসেবেই উপস্থিত হতে হবে। সুতরাং শিক্ষার ক্ষেত্রে দ্বীনি শিক্ষার অংশগ্রহণ অত্যাবশ্যকীয়। শিক্ষার শুরুটাই হয় শিশু বয়স থেকে। আমাদের দেশে শিশু শিক্ষার জন্য পাড়া-মহল্লায়, অলিতে-গলিতে, বিভিন্ন মুখরোচক স্লোগান সম্বলিত অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চোখে পড়ে। তবে ইসলামী ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা একেবারেই অপ্রতুল। অথচ মুসলিম হিসেবে আমাদের এমন প্রতিষ্ঠানেরই বেশি প্রয়োজন ছিল। ’আফরা একাডেমি’ স্কুল ও মাদ্রাসা তথা ইসলামী ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বিত সিলেবাসের একটি আধুনিক, রুচিসম্মত, শিশুবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্কুল এর সাথে মাদ্রাসা শিক্ষাকে আমরা এতো সুন্দরভাবে সমন্বয় করেছি যে, আমাদের এ সিলেবাস থেকে কোন শিক্ষার্থী যদি ৫ম শ্রেণি পাস করে তাহলে সে যেমনিভাবে স্কুলের ৫ম শ্রেণি পাস করবে তেমনি মাদ্রাসারও ৫ম শ্রেণি পাস করবে। এবং সেই সাথে পবিত্র কালামে পাকের হিফজও হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। সম্মানিত অভিভাবকদের আন্তরিক সহযোগিতা এবং দোয়া পেলে আমরা আমাদের এই প্রচেষ্টা আরো ভালোভাবে চালিয়ে নিতে পারবো বলে আশা করি। আল্লাহ, আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাকে কবুল করে নিন। আমিন।